+8802589924917 | +8801713491000 pollisree@yahoo.com

আদুরীর নতুন জীবন 

 

নাম -মোছাঃ আদুরী আক্তার মোবাইল নাম্বার- ০১৭৩৩০২৮৫৩৪

বয়স- ১৬

মাতা- মোসাম্মৎ হাসিনা বেগম,

পিতা- মোহাম্মদ কাদের আলী,

গ্রাম: পাইকারপাড়া, খাতামধুপুর ,সৈয়দপুর,নীলফামারী।

 

নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর উপজেলার পাইকারপাড়া গ্রামের কাদের আলীর মেয়ে আদুরী আক্তার। বাবা পেশায় একজন কৃষক। তারা তিন বোন এক ভাই,বড় বোনের বিয়ে হয়েছে ৫ বছর আগে আদুরী মেজ এবং ছোট বোন ঢাকায় গার্মেন্টস এ চাকরি করছে । আদুরী দশম শ্রেণীতে পড়ছিল হঠাৎ ০৭ জুলাই ২০২০ইং তারিখ আদুরীর বাবা ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা যৌতুক এর চুক্তিতে  এবং নগদ ৫০ হাজার টাকা বিয়ের পূর্বে ছেলের পরিবারকে দিতে হবে এই মর্মে বিয়ে ঠিক করেন কামারপুকুর ইউনিয়নের ধলাঘাট  গ্রামের  নিজামের চৌপতি এলাকার তোফাজ্জল ইসলামের ছেলে সোহাগ (৪০) এর সাথে। বিয়েতে আদুরীর মা মত না দেওয়ায় তাকে বাড়ী থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেন আদুরীর বাবা। বিয়েতে আদুরীর ইচ্ছা না থাকা সত্বেও তার বাবা জোর করে বিয়ে দেয়। হঠাৎ করেই বিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করে আদুরীর বাবা সে সময় কোভিড ১৯ পরিস্থিতিতে লকডাউন থাকার কারনে সে কারো সাথে যোগাযোগ করতে পারেনি কারন তার নিকট মোবাইল ফোন  ছিলনা । সমাজের প্রচলিত  নিয়ম অনুযায়ী বিয়ের পর বউকে শশুর বাড়িতে থাকতে হয় আদুরীর ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। বিয়ের পর স্বামী ও শ্বশুর শ্বাশুরী আদুরীকে মেনে নিতে পারেনি কারন আদুরীর বয়স কম হওয়ায় তার স্বামী যে ভাবে যৌন সম্পর্ক করতে চাইতো সেটা তার জন্য মেনে নেওয়া কঠিন ছিল আর এই বিষয়গুলো নিয়ে দুজনের মধ্যে প্রায় সময় মনোমালিন্য হতো এবং নানান অজুহাতে আদুরীর স্বামী তাকে বকাবকি করতো। এই বিষয়ে পরিবারের সদস্যরা বুঝতে পারলেও কেউ কিছুই বলতোনা। এই ভাবে দিনের পর দিন অত্যাচার চলতে থাকে এক পর্যায়ে আদুরী অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। অসুস্থ্য থাকার কারনে সে পরিবারের কাজ ঠিকমত না করতে পারলে তাকে অনেক ভাবে অপমান করা হতো । আদুরীর স্বামী কম্পিউটারের দোকানে মেমোরি ডাউনলোডের কাজ করতো। আদুরী একমাস পর বাবার বাড়ীতে আসার সুযোগ পেতো কিন্তু বেশিদিন থাকতে পারতোনা। আদুরী শশুরবাড়িতে যেতে চাইতোনা বাবা-মা তাকে জোর করে পাঠিয়ে দিত । আবার একই রকম নির্যাতন চলতে থাকে এবং দিন-দিন সমস্যা আরো বৃদ্ধি পেতে থাকে কিন্তু আদুরী তার এই কষ্টের কথা কাউকে বলতে পারতোনা। অত্যাচারগুলো সহ্য করতে না পেরে একসময় আদুরী নিরুপায় হয়ে বাবা-মায়ের সঙ্গে বিষয়টা নিয়ে খোলামেলা কথা বলে এবং সে আর স্বামীর বাড়ী ফিরে যেতে চায়না। বাবা প্রথমে বিষয়টি বুঝতে না চাইলেও তার মা আদুরীর নির্যাতনের বিষয়গুলো উপলব্ধি করতে পারেন। আদুরীর বাবা  স্থানীয়ভাবে বিষয়টি মিমাংসা করে আবার আদুরীকে শশুর বাড়ী পাঠানোর চেষ্টা করেন কিন্তু আদুরী কোনভাবেই আর শ্বশুড় বাড়ী ফিরে যায় নাই।

দাতা সংস্থা মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন এর সহযোগীতায় ‘‘অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে নারী ও কন্যাশিশুর সুরক্ষা’’ প্রকল্পটি কার্যক্রম বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে সৈয়দপুর উপজেলার খাতামধুপুর ইউনিয়নের পাইকারপাড়া গ্রামে পদ্ম কিশোরী দল গঠন করে সেই দলের সদস্যরা সকলে আদুরী আক্তারকে সভাপ্রধান নিযুক্ত করে। আদুরী নিয়মিত মিটিং এ উপস্থিত থাকতো এবং আলোচনার বিষয়গুলো নিয়ে পরিবারে ও বাইরে অন্যান্যদের সাথে আলোচনা করতো । দলের অন্যান্য সদস্যদের নিয়ে বাল্যবিয়ে প্রতিরোধের জন্য চেষ্টা করতো। নিজে সচেতন থাকা সত্বেও করোনাকালীন পরিস্থিতিতে লকডাউনের সময় তার নিজের বাল্য বিয়ে হয়ে যায়। পরবর্তীতে বিষয়টি পল্লীশ্রী জানতে পেরে আদুরীর বাবা মায়ের সাথে কথা বলে বিষয়টি বুঝানোর চেষ্টা করে, তখন তার বাবা বুঝতে পারে কম বয়সে মেয়ের বিয়ে দিয়ে কি সর্বনাশ করেছে । এদিকে আদুরীর শ্বশুরবাড়ীর লোকজন আবার তাকে বাড়ীতে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করছিল। কিন্ত আদুরীর বাবা পল্লীশ্রী’র সহায়তায় স্থানীয়ভাবে সালিশের মাধ্যমে তালাক দিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করে। তালাকের সময় তাকে দেনমোহরের মাত্র ৬০ হাজার টাকা দেয় বাকি টাকা তারা দিতে পারবেনা বলে জানায় কারন তাদের সামর্থ নেই। আদুরীর বাবা বলেন আমি  আমার মেয়েকে  যে বিপদে ফেলে দিয়েছেলাম সে বিপদ থেকে আমার নিকট ফিরে এসেছে এটাই যথেষ্ট । আদুরী পুনরায় পড়াশোনা শুরু করেছে সে বলে ‘‘আমি পল্লীশ্রী’র সহায়তায় আমার নতুনজীবন শুরু করতে পেরেছি । বর্তমানে সে এসএসসি পাস করে কলেজে ভর্তী হয়েছে। পড়ালেখার পাশাপাশি সে ছাগল পালন শুরু করেছে তার পড়ালেখার খরচ যোগান দেয়ার জন্য। এভাবে ধীরে ধীরে আদুরীর মধ্যে আত্মবিশ্বাস তৈরী হয়েছে, সে এখন ভবিষ্যতে পড়ালেখা শেষ করে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর স্বপ্ন  দেখছে।

আদুরী বলে“আমি চাই আমার মত আর একটি মেয়েকেও যেন বাল্যবিয়ের শিকার না হয় বা কাউকে এমন পরিস্থিতিতে পড়তে না হয়”। আদুরী এখন অনেকের সামনে তার নিজের জীবনের গল্প সহজেই বলতে পারে এবং নিজের এই সচেতনতার গল্প বলে অন্য মেয়েদের বাল্যবিবাহ না করার

জন্য উৎসাহ দিচ্ছে। দাতা সংস্থা মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের আয়োজনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উদযাপন- ২০২১ অনুষ্ঠানে  পল্লীশ্রী’র সহায়তায় পদ্ম কিশোরী দলের সদস্য আদুরী আক্তার অংশগ্রহন করে এবং সেখানে তার জীবনে ঘটে যাওয়া কষ্টের কথা তুলে ধরলে উপস্থিত অতিথিরা সকলেই তাদের বক্তব্যে আদুরীর সাহসীকতার প্রসংশা করেন এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।  সেই অনুষ্ঠানে পল্লীশ্রীর নির্বাহী পরিচালক উপস্থিত ছিলেন।

 

 

জীবন জয়ী ফেরোজা

 

দিনাজপুর জেলা শহর থেকে প্রায় আশি কিলোমিটার দূরে ঘোড়াঘাট উপজেলা বুলাকীপুর ইউনিয়নের ছোট একটি গ্রাম বরাতীপুরে তিন ছেলে ও এক মেয়ে সহ পরিবারের ছয়জন সদস্য খুবই দুঃখ কষ্টে অনাহারে অর্ধাহারে বাস করতেন ফেরোজা। এমন সময় পল্লীশ্রী স্টেপ-আপ প্রকল্প সার্ভে কাজ শুরু হলে ফেরোজা সেখানে সহযোগিতা করে। সার্ভে করে যাচাই বাছাই হলে তিনি সদস্য নির্বাচিত হন। সে শাক সবজি, হাঁস-মুরগী, গরু-ছাগল পালনের উপর প্রশিক্ষণ পেয়েছেন। সে পল্লীশ্রী পরিচালিত প্রকল্প হতে শাক-সবজির বীজ, মুরগী, গরু ও ছাগল পেয়েছেন। একদিন তিনি বলেন এই সম্পদ পেয়ে আমরা খুবই খুশি এই সম্পদগুলোকে আমরা সন্তানের মতো যত্ন করি। কিছু মাস পর 10800/- টাকা মূল্যের প্রথম গরু বিক্রয় করে 18000/- টাকা লাভ করি। গরু বিক্রয়ের লাভের টাকা দিয়ে টিনের একটি ঘর ও চৌকি তৈরী করি এবং টিউবওয়েল কিনি। এসব সম্পদ করার পর ফেরোজা বলেন দল ও ফেডারেশনের সাথে আলোচনা করে কিভাবে গরুর খামার করা যায় তা করবো। তিনি আরো বলেন দেশী গাভী ক্রয় করে ক্রস পদ্ধতির মাধ্যমে একটি গাভী থেকে একটি উন্নত খামারে পরিণত করা যায়। বর্তমানে তার বাড়ীতে সম্পদ আছে ছয়টি ছাগল ও তিনটি গরু, একটু ভিটামাটিসহ কয়েকটি কাঠের ও ফলের গাছ। গরুর গোবর থেকে তিনি জৈব সার বিক্রি করে অল্পকিছু টাকা আয় করেন।

 

তিনি বলেন এখন সংসারে তেমন অভাব নেই। ফেরোজার ইচ্ছা সে বড় গরুর খামার করবে। সম্পদ গুলো নিয়ে সে বাকী জীবনের দিনগুলি সুখে শান্তিতে থাকবে। নারী উন্নয়ন সংস্থা (ফেডারেশন)-র মাধ্যমে এলাকার দরিদ্র-অতিদরিদ্র মানুষের পরিবর্তন আনার জন্য কাজ করবে।

A story of Parvin (Case study)

Jahanpur is a small village in Dhamurhat upazila under Naogaon district. Parvin is one of the villagers of the said village. They lives hands to mouth due to her father have no any lands for cultivation and most of the time they depends on day labor but Parvin have no any arguments on it she lives with cheer-full face in all time with her same ages friends. Incidentally she got married when she was only 15 years old. After married she run her family normally but her fraud husband flew away and sends a divorce paper to her. Parvin came back to her parent’s house when she looks dark in her future.

After a few months a proposal comes to her parents on marriage of Parvin again. Her parents agreed without any hesitation and arranged marriage but not collect any sorts of checking character of new bridegroom named Jahangir. After few days Parvin felt that she was pregnant by naturally like others women but a black comments came from her father’s in- laws that this child which Parvin concept is not by Jahangir. As because he is a mad and he don’t know how to meet with a wife by sexually. Parvin informed her parents and they talk this hidden issue with their nearest and accountable neighbors Mr Prodip who is member of their respective ward change maker committee and done lots of activities to prevent domestic violence. Once a time Parvin make her a change maker to heard and read the materials of change maker’s documents. She found her own case study under the paper’s of change maker.

Her parents want help from the Prodip and he starts to dialogue with Jahangir’s family members. He try to understand that which baby concept by Parvin it is a combined and actual efforts of Jahangir and Parvin but they did not realized the matter. Prodip Kumar told this story to his another change maker and arranged a small meeting including both family member and finally pleased to Jahangir’s family member’s that Parvin told the fact and actual issue and this baby is came from by their family relation.

After a few days the baby born and by God shake the baby looks a Xerox of Jahangir. Her husband is fully a jobless person and so she collects money from her parent’s house to survive their family including new baby.

She took decision that she will manage a job for their better surviving and start to lobbing with some of elites and got a job of cook in a NGO and her husband Jahangir manage a job of night-guard in Destiny office. While there salary is too low but they run their family by taking decision in every spare with positive manure.

Parvin told that she looks a bright future of their family by the active support of the change maker’s of her respective areas and she wants that everybody of her village become change maker then the VAW and DV stopped and they build a violence free country.

 

Came out from frustration to enjoy your life (Case study)

A women club formed in the Munshipara at Hakimpur upazila under Dinajpur district. Meeting held regularly in monthly basis. All of the member’s select the name of their club is Bannishikha women club. During the meeting time few of outsiders join with them and heard the discussing issues with their own interest. Ambia begum (55) is one of them. She desire her feeling of 36 years family life which she passed with a hardship way. She got married with a man named Sayed Ali. She run her family life to face lots of torture by her husband. During her family life she gave birth four of sons, even she could not protest any time due to look her kids future. One by one she fostering her sons and gave married. During this time she took small plot and shops from her parents at the market place by inheritance. She seems that now she got honor from her husband and the foster sons but nature is opposite the ratio of torture was increasing after it. Finally she bound to give the plot and shops to her family members for business purpose. She gives all the land even she did not permit to build her house in the respective land. No of her family member’s bear her expense and she purchase medicine from out side. Ambia’s husband lives with her elder sons. When Ambia ask about the family expense her husband told that I cannot effort your expense as because I depend on others how I can manage your expense. At last Ambia Begum get a space into her third number of son’s house. She lives alone and tries to solve her own problem from elected person and local elites but yet to fail as because her husband declared that he never torture his wife and paid the family expense regularly but the result is opposite. Finally she join with Bannishikha women club and told her pathetic life story and try to taught other community people about the women rights and start to pretest against VAW and DV. He told each and every body of the club to be a protester against oppression. She is ready to protest against her sons and husband and collect local support for her and wish that she will be winning.

A story of change maker Joynal (Case study)

This is a story of Joynal Abedin who lives in Narayanpur village in Pirgonj upazila under Thakurgaon district. His wife’s name is Fency begum. Jaynal is a van-rickshaw puller. They lives hands to mouth. All the expense of their family depends on rickshaw pulling. They pass their family life in normal manure with two sons. Fency begum was managing every thing with very tactfully. But this happiness is not continuing. Day by day his income is lying down and problems are starting within their relation. Joynal become anger and did not received cordially any comments of her wife either it was family or educational expense of her kids. Even sometime physical tortured to his wife but Fency have no any answer to reply. Fency realized that something goes wrong and she start find out the solution as because her husband normally a good partner but why he plays this type of attitude. Finally she discovered that her husband have a bad doubt that she build a sexual relationship with other. Fency tries lots of time to her husband on this issue but failed even she arrange arbitration with local chairman and elites for solving her problems but result was same. Her husband did not receive the judgment of local shalish.

Regular meeting held in Pirgonj rickshaw trade union and discussed the issues like- what is torture/violence, Types of violence, What is domestic violence, How to prevent DV and VAW, What is change maker, who will be the change makers etc. Members of trade union attend the issue discussion meeting and realize or matching the actual situation including their livelihood. Joynal Abedin heard the issues and realized his fault on his wife. He promise that he will never do such types of violence and might be change himself as because the family is not only his they both are the part of their family and slowly he change himself and become a change maker.

Now he felt that the good relation between husband and wife should be change their livelihood towards development.

Shakhawat tries to habituate to take at least one meal with family members Shakhawat Hossain(Case study)

Shakhawat Hossain is a lecturer of Mohish Batan Technical College in Anaetpur under Mohadebpur upazila. Whole of his teaching life he tries to make good relation within his family member’s but never thought that some of little issues should be discussed with his wife and took decision from her side. Due to this issue his wife felt sorrow but Shakhawat did not fell it as a considering manure. He felt freedom to take his food alone. Social Intervention: Women Empowerment and Leadership project implements its activities in this area and make a ward change maker committee in 05 no Sujail union council. Shakhawat elected as a chairperson of the said committee. Every month they meet and discussed several issues and distributed poster, booklet, leaflet, what is change maker, who will be the change maker, what is domestic violence, types of violence, build habit to at least take one meal together in a day etc. He attend this meeting regularly. He is not taking this issues easily at the very first time but after passing few days he realizing the matters and thing that these are not a simple issue its are actual and perfect. He starts to discuss it in his family. Finally her starts to take meal at least one together with his family member’s. After few days he understood the impact of taking food together and starts to regular basis. Within this he tries to take any sorts of family decision with taking opinion of his wife and other family members. At present he believes that he is a change maker and makes his neighbor to become change maker for community development. He joins as a district change maker committee member of Noagaon and start work to prevent the domestic violence.

Arifa rescue from early marriage (Case study)

Mahfuja Begum (MINA) live in sutrapur village in Darshana union under Sadar upazila of Rangpur district. She is a active member of 01 no ward change maker committee. She desire her opinion to be a change maker through materials reading and attending lots of campaign of change maker and present herself as a change maker among her community. She makes other 20-change maker within very short time and continuing her process to bring positive change within her area. She communicates with her local elected bodies and some of elites to prevent violence against women with the active support of her respective community.

Last 25th of September 2009 an incident happened at Sutrapur village that a girl (Arifa) of 13 years has been married with a 22 years of young man but the girl is not agree to be sit down in marriage. She wants to finish her education at least 12 class and try to her parents about it. Arifa knew that Mahfuja one of their villager’s work on violence against women and she told all the story and request to keep confidentially and manage it. Mahfuja begum visits both parties house to investigation the actual factor and found it that it was absolutely violence on MINA. She starting lobbing to their parents in several times that the bad impact, legal matters of early marriage but could got any positive feedback from their side. At last Mahfuja discussed it in their committee and took decision to arrange a sitting with their parents and try to understand about the ongoing matters finally her parents are agree to dismissed the marriage and took decision for MINA that she will be continue her study and stand in position.

MINA is going to school regularly. They are grateful to Mahfuja as because if Mahfuja did not handle it carefully there was a big fault happened and all of they suffer with it in future.